তথ্য প্রযুক্তি ক্ষেত্রে বাংলাদেশ অনেক এগিয়ে গেছে। তরুণরা নতুন নতুন প্রযুক্তির নানা বিষয় আবিষ্কার করছে। এই সাফল্য দেশের সীমানা ছাড়িয়ে বিশ্ব বাজারে সবার কাছে গ্রহণযোগ্যতা পাচ্ছে।

তারেই ধারাবাহিকতায় এবারর রোবট তৈরি করেছে বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটির ইলেকট্রিক্যাল এন্ড ইলেকট্রনিক্স বিভাগের শিক্ষার্থী আনিসুর রহমান। রোবট বানানোর স্বপ্ন দেখতেন তিনি। দীর্ঘ সাধনার পরে সফলতা অর্জন করে বাংলাদেশী এ তরুণ বিজ্ঞানী আনিস।
এ বিষয় জানাতে চাইলে তিনি জানায়, রোবট নির্মাণের শুরুটা সুখকর ছিলো না। কোডিংয়ের জন্যে প্রয়োজনীয় প্রোগ্রামিংয়ে প্রচুর গাণিতিক হিসাব-নিকাশ করতে হয়। অবশেষে জ্যামিতিক, মটর স্থাপন, টক বৃদ্ধিকরন নীতি ইত্যাদি ধাপ পেরিয়ে রোবটিক আর্ম এএসআর কে-২৫০ নির্মাণ সম্পূর্ণ হয়।
এ মডেলের রোবট গৃহস্থালী টুকটাক কাজ যেমন- এক ঘর থেকে আরেক ঘরে পাঠানো, রান্নঘর থেকে বিভিন্ন জিনিস আনা, রান্নায় সহযোগীতা, টেলিভিশন, এসি, ফ্রিজ অন-অফ করা ইত্যাদি করতে পারবে।
এছাড়া ভূমিকম্পসহ বিভিন্ন দূর্যোগ মোকাবেলায় সাহায্য করতে পারবে এ রোবট। এএসআর কে-২৫০ কারখানার ভারি জিনিসপত্র উঠানো-নামানোসহ এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় নেওয়ার কাজ করানো সম্ভব। তবে এজন্যে এএসআর কে-২৫০ মডেলের রোবটের প্রয়োজনীয় পরিবর্তন এবং পরিবর্ধন প্রয়োজন হবে।
এ রোবটের উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট্য হলো মহাশূন্যের ভিডিও ক্লিপ সংগ্রহে সক্ষমতা। এছাড়া মহাশূন্যের নুড়ি পাথর সংগ্রহ করে বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালানো সম্ভব হবে।
আনিস জানান, এনিমেটর ১.০ (এএসআর কে-২৫০) রোবটের প্রথম সংস্করন। এটি সিঙ্গল আর্ম। পরের সংস্করন হবে ডুয়েল আর্ম এবং পর্যায়ক্রমে সম্পূর্ন মানব দেহ, যেটা বিনা বডি সুইচ দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হবে। পরের সংস্করণে ক্রিস্টাল আই এবং মাইক্রোফোনের সাহায্যে দেখতে ও শুনতে পারবে।
আনিস জানান, এনিমেটর ১.০ (এএসআর কে-২৫০) রোবটের প্রথম সংস্করন। এটি সিঙ্গল আর্ম। পরের সংস্করন হবে ডুয়েল আর্ম এবং পর্যায়ক্রমে সম্পূর্ন মানব দেহ, যেটা বিনা বডি সুইচ দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হবে। পরের সংস্করণে ক্রিস্টাল আই এবং মাইক্রোফোনের সাহায্যে দেখতে ও শুনতে পারবে।
Post a Comment